নওগাঁয় সুলতানা জেসমিনকে গ্রেপ্তার ও জিজ্ঞাসাবাদে জড়িত র্যাব-৫ এর ১১ সদস্যকে জয়পুরহাট ক্যাম্প থেকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রাজশাহীতে ব্যাটালিয়ন সদর দপ্তরে নিয়ে আসা হয়েছে।
রাজশাহীতে র্যাব-৫ ব্যাটালিয়ন সদর দপ্তরের অধীনে জয়পুরহাট ক্যাম্পের ওই ১১ জনের মধ্যে একজন মেজর এবং একজন সহকারী পুলিশ সুপারও আছেন।
সর্বশেষ খবর দ্য ডেইলি স্টার বাংলার গুগল নিউজ চ্যানেলে। র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (আইন ও গণমাধ্যম শাখা) পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন আজ বৃহস্পতিবার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
খন্দকার আল মঈন বলেন, ‘তদন্ত সেল ঘটনার সঙ্গে জড়িত কর্মকর্তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করছে। তদন্ত চলাকালে কর্মকর্তাদের সঙ্গে আবার কথা বলা প্রয়োজন পড়তে পারে। এ কারণে তাদের জয়পুরহাট ক্যাম্প থেকে ব্যাটালিয়ন সদর দপ্তরে আনা হয়েছে।’নওগাঁর একটি ইউনিয়ন পরিষদ ভূমি অফিসের অফিস সহকারী সুলতানা জেসমিনকে (৩৮) গত ২২ মার্চ র্যাব গ্রেপ্তার করে। মস্তিষ্কে গুরুতর রক্তক্ষরণে ২৪ মার্চ সকালে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মারা যান তিনি।
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এফ এম শামীম আহমেদ জানান, বৃহস্পতিবার রাতে সুলতানাকে গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে আসে র্যাব। তিনি পড়ে গিয়েছিলেন বলে জানানো হয়। সুলতানার মাথার বাইরের দিকে ক্ষত থাকার কথাও জানান তিনি। পরে গত ২৭ মার্চ সুলতানা জেসমিনকে গ্রেপ্তার ও জিজ্ঞাসাবাদে জড়িত র্যাব সদস্যদের সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে চান হাইকোর্ট।